ইংল্যান্ড পর্যটক আকর্ষণ
ইংল্যান্ডের ব্রিটিশ মিউজিয়ামে মনুষ্য ইতিহাসের নিদারুণ নিদর্শন প্রদর্শিত রয়েছে প্রত্নতাত্ত্বিক ক্ষেত্র এবং নৃকুলবিদ্যায় ব্রিটিশ মিউজিয়ামের কিছু অসামান্য সমৃদ্ধতা রয়েছে। তিনটি সংগ্রহ, মূলত যার উপর ভিত্তি করে এই মিউজিয়াম তৈরি হয়েছে সেটি 1759 সালে জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত হয়।এটা প্রথমে মন্টেগু হাউস নামে পরিচিত একটি প্রাসাদে অবস্থিত ছিল এবং এই মিউজিয়ামে প্রবেশাধিকার বিনামূল্যে ছিল এবং প্রতিটি অধ্যয়নশীল এবং উৎসুক ব্যক্তিদের এখানে প্রবেশ করার অনুমতি দেওয়া হত। এই মিউজিয়ামের সবচেয়ে জনপ্রিয় চারটি বৈশিষ্ট্য ছিল – এলগিন মার্বেল, রোসেটা [...]Read More
লন্ডন চিড়িয়াখানা – 750-টিরও বেশি প্রজাতির জীবজন্তুর আবাসস্থল লন্ডনের চিড়িয়াখানা বেশ পুরানো এবং ইতিহাসের একটু ছোঁয়া রয়েছে। এটি 1828 সালে খোলা হয় এবং শুরুর সময়ে এই চিড়িয়াখানা বিভিন্ন বিচিত্র প্রাণীর আবাসস্থল ছিল এবং বহু প্রখ্যাত জৈব বিজ্ঞানী ও গবেষকরা এখানে বসবাসকারী প্রজাতিদের উপর বহু নিয়মিত গবেষণা সম্পন্ন করেছেন। সময়ের সাথে সাথে লন্ডনের চিড়িয়াখানা বিশ্বের এক অন্যতমবিখ্যাত চিড়িয়াখানা হয়ে ওঠে এবং বর্তমানে এটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ।এটি প্রথম চিড়িয়াখানা যেখানে প্রথম সরীসৃপ আবাস্থল, প্রকাশ্য অ্যাকোয়ারিয়াম, কীট পতঙ্গের আবাসস্থল [...]Read More
ব্রিটিশ এয়ারওয়েজ লন্ডন আই একটি বৃহদায়তন পর্যবেক্ষণ চক্র যা টেমস নদীর দক্ষিণ তীরে কৌশলগতভাবে অবস্থিত। এখান থেকে লন্ডন শহরটিকে অনেক উপর থেকে দেখা যায়। লন্ডন শহরের উপরে উঠে বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ শহরের সামগ্রিক দৃশ্য দেখার উন্মাদনায় আপনার মনে হবে আপনি যেন সপ্তম স্বর্গে আছেন। এই বিস্ময়কর চিত্তবিনোদন কেন্দ্র ডেভিড মার্কস ও জুলিয়া বারফিল্ড নামক স্বামী-স্ত্রীর স্থাপত্য দলের মস্তিষ্ক প্রসূত, যারা নতুন সহস্রাব্দের জন্য সমসাময়িক লন্ডনের সৌন্দর্য বৃদ্ধি প্রকল্পের কঠিন প্রতিযোগিতায় জয়ী হয়েছেন। লন্ডন আই নির্মাণ করার [...]Read More
লন্ডনের টাওয়ার “হার ম্যাজেসটিস রয়্যাল প্যালেস অ্যান্ড ফোর্টরেস”(রাজকীয় মহিমার প্রাসাদ ও দুর্গ) নামেও পরিচিত, একটি রাজকীয় প্রাসাদ যা বিভিন্ন ভবনের একটি চত্বর নিয়ে গঠিত এবং এই প্রাসাদটি মূলত লন্ডন শহরটির রক্ষা এবং নিয়ন্ত্রণের জন্য নির্মিত হয়েছিল। নরম্যান সামরিক স্থাপত্য বিজেতা উইলিয়াম দ্বারা নির্মিত হয়েছিল এবং যা ইতিহাস জুড়ে প্রসারিত হয়েছে। হোয়াইট টাওয়ার সহ এই চত্বর বিভিন্ন ভবন নিয়ে গঠিত এবং প্রতিরক্ষামূলক দেওয়াল ও একটি পরিখা দ্বারা পরিবেষ্টিত। লন্ডনের টাওয়ার ব্রিটিশ যুক্তরাজ্য ইংল্যান্ডের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতীকচিহ্ন(ল্যান্ডমার্ক) [...]Read More
উইন্ডসোর ক্যাসল, ইংল্যান্ড – ইংল্যান্ডের রাণীর সরকারি বাসভবন 900 বছর বয়সী অসাধারণ উইন্ডসর দুর্গ রানীর প্রাতিষ্ঠানিক বাসভবন এবং বিশ্বের বৃহত্তম কার্যরত দুর্গ। এটি বিজয়ী উইলিয়াম দ্বারা নির্মিত হয়েছিল। এই রাষ্ট্রীয় কক্ষ গুলিতে বিশ্বের বিরল শিল্পকর্ম ও চিত্রাংকন রয়েছে।রেমব্র্যান্ট, রুবেনস, হলবেইন এবং ডাইকদের মত কিছু মহান কিংবদন্তীদের শিল্পকর্ম এই দুর্গের প্যারাপেটে অলঙ্কৃত করা আছে এবং এই দুর্গের অভ্যন্তর অত্যাশ্চর্য ব্রিটিশ আসবাবপত্র এবং চীনামাটির বাসন দ্বারা সুন্দররূপে সুসজ্জিত। চতুর্থ এডওয়ার্ড দ্বারা নির্মিত সেন্ট জর্জে’স চ্যাপেল গথিক স্থাপত্যের [...]Read More
লন্ডনে অবস্থিত এক গোথিক ক্যাথিড্র্যাল ওয়েস্টমিনস্টার আ্যবেয় ওয়েস্টমিনস্টার অ্যাবে মূলত একটি গথিক গির্জা এবং এর পরিচয় একটি ক্যাথিড্রালের থেকেও অনেক বেশী যা ওয়েস্টমিনিস্টারের, ওয়েস্টমিনস্টার প্রাসাদের পশ্চিম প্রান্তে অবস্থিত।এটি ব্রিটিশ রাজতন্ত্রের রাজ্যাভিষেক এবং তার পাশাপাশি শেষকৃত্যের স্থান হিসাবে ব্যবহৃত হয়। ওয়েস্টমিনস্টার অ্যাবে একটি অত্যাশ্চর্য স্থাপত্য বিস্ময় যা লন্ডন শহরের এক প্রধান গন্তব্য। এই অ্যাবে 1066 সাল থেকে ব্রিটেনের প্রতিটি রাজ্যাভিষেকের স্থান হয়ে এসেছে।বর্তমানে, এটি এখনও একটি গির্জা হিসেবে পরিবেশিত এবং লন্ডনের খ্রিস্টীয় মণ্ডলীর এক সর্বাধিক জনপ্রিয় [...]Read More
ট্রাফালগার স্কোয়ার লন্ডনের বৃহত্তম স্কোয়ার এবং মধ্যযুগ থেকে লন্ডনের মানুষদের একটি প্রিয় স্থান হয়ে আসছে। সেই সময়ে এই স্থান চ্যারিং ক্রস নামে পরিচিত ছিল। উল্লেখযোগ্যভাবে, ট্রাফালগার স্কোয়ার টিউব স্টেশন ট্রাফালগার স্কোয়ার নামের পরিবর্তে এখনও চ্যারিং ক্রস নামে পরিচিত রয়েছে। এই সুন্দর স্কোয়ার প্রাথমিকভাবে ব্রিটিশ নৌবাহিনীদের সম্মানে একটি স্মৃতিরক্ষাকারী স্কোয়ার ছিল, যারা এডমিরাল নেলসণের বিচক্ষণ নেতৃত্বাধীনে নেপোলিয়নদের পরাজিত করার জন্যে 1805 সালে ট্রাফালগার-এর এক কুখ্যাত কঠোর যুদ্ধে প্রান হারায়। বর্তমান ট্রাফালগার স্কোয়ার বিখ্যাত নগর পরিকল্পক এবং [...]Read More
লন্ডনের সোমারসেট হাউস – বর্তমানে বিভিন্ন অনুষ্ঠান ও শীতকালীন ক্রীড়া আয়োজিত হয়। সমারসেট হাউস একটি নব্য-শাস্ত্রীয় ভবন এবং সমারসেটের ডিউকের বাসভবন ছিল। উইলিয়াম চেম্বার্স বহুকাল আগে 1770 সালে এটি নির্মান করেন। এই ভবনটি এমনভাবে নির্মাণ করা হয়েছে যা দেখে মনে হয় চারটি প্রাসাদের একটি গুচ্ছ একই প্রাঙ্গনে রয়েছে। অতীতে, এই নব্য শাস্ত্রীয় প্রাসাদ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সরকারি অফিসের আবাসস্থল ছিল, যেমন – ব্রিটিশ নৌবাহিনী এবং রয়্যাল সোসাইটি, রয়েল একাডেমি অফ আর্টস ও অ্যান্টিকুয়ারি সোসাইটি ইত্যাদির প্রধান [...]Read More
ইংল্যান্ডের লন্ডনে অবস্থিত টেমস নদী লন্ডন শহরের ক্রমবর্ধমান বিস্ময়কর উন্নতির পিছনে টেমস নদী একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে । মধ্যযুগের সময়কালে লন্ডন এক অন্যতম বিখ্যাত শহর ছিল এবং জাহাজ(নৌ-বানিজ্য) দ্বারা তার সম্পদ বর্ধিত করতে থাকে যা সারা বিশ্বে ভ্রমণ করত এবং লন্ডন বন্দরের নোঙ্গর ঘাঁটিতে ফিরে আসত। প্রাথমিকভাবে পরিবহণ ও বিনোদনের জন্য এই নদী আগের তুলনায় বর্তমানে অনেক বেশি ব্যবহার করা হয়। টেমস নদী আমোদ-প্রমোদ এবং বানিজ্যের এক নদী।আমোদ-প্রমোদ ও বিনোদনের একটি উৎস হিসাবে টেমস [...]Read More
কেনসিঙ্গটোন প্যালেস 300 বছরেরও বেশি সময় ধরে ব্রিটিশ রাজতন্ত্রের বাসভবন হয়ে রয়েছে। কেনসিংটন প্যালেস প্রায় 300 বছরেরও অধিক সময়ের জন্য ব্রিটিশ রাজতন্ত্রের আবাসস্থল ছিল।এমনকি আজও এই প্যালেসের মধ্যে কিছু কক্ষ বর্তমান যা ব্রিটিশ শাসকদের বাসভবন হিসেবে ব্যবহৃত হত।কেনসিংটন প্যালেস প্রয়াত রাজকুমারী ডায়নার বাসভবন ছিল।এই রাজকীয় প্রাসাদ রানি ভিক্টোরিয়ার জন্মস্থান ছিল এবং তিনি কেনসিংটন প্যালেসেই বড় হয়ে উঠেছেন। বর্তমানে, শুধুমাত্র ব্রিটিশ রাজবংশের বাসস্থান হিসাবে এই মহৎ প্রাসাদ ব্যবহৃত হয় না বরং এটি ব্রিটিশ রাজতন্ত্রের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ [...]Read More